ঢাকা (বাংলাটাইমস টুয়েন্টিফোর ডটকম): প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট আন্তঃসীমান্ত অভিবাসন ও আভ্যন্তরীণ স্থানান্তর প্রতিরোধে জাতিসংঘের অধীনে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ
করেন। তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে বিপুলসংখ্যক লোক উদ্বাস্তুতে পরিণত হতে পারে। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা জাতিসংঘের অধীনে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা চাই।’
সফররত ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (ওআইএম)’র মহাপরিচালক উইলিয়াম লেসি সুইং আজ সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করতে গেলে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের জানান, বৈঠককালে উভয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসন ইস্যু এবং নারী ও শিশু পাচার বিরোধী আইন তৈরিতে বাংলাদেশকে ওআইএম’এর সহায়তায়তার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ঢাকায় আগামীকাল চতুর্থ কলম্বো প্রসেসের মন্ত্রীপর্যায়ের বৈঠক শুরু হওয়ার প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার রক্ষা, নিয়মতান্ত্রিক অভিবাসন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ্বতা ও অভিবাসনের পারস্পরিক স্বার্থ সম্প্রসারণে সম্মেলন থেকে একটি বলিষ্ঠ ঘোষণা আসবে। বিদেশে কর্মসংস্থান ও চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক নিয়োগ বিষয়ক এশিয়ার জনশক্তি রপ্তানীকারক ১১টি দেশ কলম্বো প্রসেসের উদ্যোক্তা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
সম্মেলনে অভিবাসীদের সমস্যা চিহ্নিত এবং এসব সমস্যা সমাধানে ঐক্যবদ্ধ চেতনার আলোকে নতুন উপায় খুঁজে বের করা হবে বলে তিনি দৃঢ় আস্থা ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী আশা করেন, সম্মেলনে প্রান্তিকীকরণ ঠেকাতে ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্ষতিপূরণের শর্তসহ যথাযথ ‘এমার্জেন্সি এভাকুয়েশান ফ্রেমওয়ার্ক’ গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, তাঁর সরকার নিরাপদ অভিবাসন ও অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতকরণের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কাস কনভেনশন অনুমোদন, অভিবাসনের খরচ কমাতে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা ও ফিরে আসা প্রবাসীদের থিতু হতে সহায়তায় এর প্রমাণ মেলে।
আলোচনার শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং বর্তমানে লিবিয়া থেকে ৩৫ হাজার বাংলাদেশীর ২৭ হাজারকে দেশে ফিরিয়ে আনায় সহায়তার জন্য ওআইএমকে ধন্যবাদ জানান।
উইলিয়াম লেসি বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সরকার পরিচালনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য ও দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রশংসা করেন এবং লিবিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকদের অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান।
অন্যান্যের মধ্যে অ্যাম্বাসেডার এট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম এ করিম ও প্রেস সচিব আবুল কালাম আাজাদ এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন। (বাসস)
করেন। তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে বিপুলসংখ্যক লোক উদ্বাস্তুতে পরিণত হতে পারে। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা জাতিসংঘের অধীনে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা চাই।’
সফররত ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (ওআইএম)’র মহাপরিচালক উইলিয়াম লেসি সুইং আজ সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করতে গেলে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের জানান, বৈঠককালে উভয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসন ইস্যু এবং নারী ও শিশু পাচার বিরোধী আইন তৈরিতে বাংলাদেশকে ওআইএম’এর সহায়তায়তার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ঢাকায় আগামীকাল চতুর্থ কলম্বো প্রসেসের মন্ত্রীপর্যায়ের বৈঠক শুরু হওয়ার প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার রক্ষা, নিয়মতান্ত্রিক অভিবাসন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ্বতা ও অভিবাসনের পারস্পরিক স্বার্থ সম্প্রসারণে সম্মেলন থেকে একটি বলিষ্ঠ ঘোষণা আসবে। বিদেশে কর্মসংস্থান ও চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক নিয়োগ বিষয়ক এশিয়ার জনশক্তি রপ্তানীকারক ১১টি দেশ কলম্বো প্রসেসের উদ্যোক্তা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
সম্মেলনে অভিবাসীদের সমস্যা চিহ্নিত এবং এসব সমস্যা সমাধানে ঐক্যবদ্ধ চেতনার আলোকে নতুন উপায় খুঁজে বের করা হবে বলে তিনি দৃঢ় আস্থা ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী আশা করেন, সম্মেলনে প্রান্তিকীকরণ ঠেকাতে ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্ষতিপূরণের শর্তসহ যথাযথ ‘এমার্জেন্সি এভাকুয়েশান ফ্রেমওয়ার্ক’ গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, তাঁর সরকার নিরাপদ অভিবাসন ও অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতকরণের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কাস কনভেনশন অনুমোদন, অভিবাসনের খরচ কমাতে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা ও ফিরে আসা প্রবাসীদের থিতু হতে সহায়তায় এর প্রমাণ মেলে।
আলোচনার শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং বর্তমানে লিবিয়া থেকে ৩৫ হাজার বাংলাদেশীর ২৭ হাজারকে দেশে ফিরিয়ে আনায় সহায়তার জন্য ওআইএমকে ধন্যবাদ জানান।
উইলিয়াম লেসি বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সরকার পরিচালনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য ও দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রশংসা করেন এবং লিবিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকদের অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান।
অন্যান্যের মধ্যে অ্যাম্বাসেডার এট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম এ করিম ও প্রেস সচিব আবুল কালাম আাজাদ এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন। (বাসস)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন