ঢাকা (বাংলাটাইমস টুয়েন্টিফোর ডটকম): ১৯৭১ এ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে সেফ হোমে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একই
সাথে আগামী ১৯ জুনের মধ্যে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতেও নির্দেশ দিয়েছেন।
বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। আদালত সাকা চৌধুরীকে সেফ হোমে সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছেন। এসময় কেন্দ্রীয় কারাগারের একজন চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতেও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে প্রায় আধ ঘন্টা শুনানি গ্রহণ করেন আদালত।আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের সামনে হাজির করা হয়। আদালতের কার্যক্রম শুরুর পর প্রসিকিউশনের পক্ষে জেয়াদ আল মালুম বলেন, একাত্তরে সাকা চৌধুরীর মানবতা বিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। এসব বিষয়ে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে তিনদিন তদন্ত সংস্থার হেফাজতে নেয়ার আবেদন করেন তিনি।
ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের বেঞ্চে এই শুনানি চলছে। এর আগে তদন্ত সংস্থা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে গত ২৩ মার্চ আবেদন করে।
সকাল সোয়া ১১টার দিকে তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে পুরনো হাইকোর্ট ভবনে স্থাপিত ট্রাইবুনালে আনা হয়।
গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর সাকা চৌধুরীকে রাজধানীর বনানীর একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুষ্ঠু ও কার্যকর তদন্তের স্বার্থে ১৫ ডিসেম্বর তাকে গ্রেপ্তার রাখার নির্দেশনা চেয়ে তদন্ত সংস্থার পক্ষ থেকে আইনজীবীদের মাধ্যমে ট্রাইবুনালে একটি আবেদন করা হয়েছিল। পরে ১৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে এই বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে এবং তাকে ৩০ ডিসেম্বর ট্রাইবুনালে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিল। সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে ৭১-এ চট্টগ্রামের রাউজানে কুণ্ডেশ্বরী ঔষাধালয়ের মালিক নতুন চন্দ্র সিংহকে হত্যার অভিযোগ ছাড়াও গণহত্যায় মদদ দেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
সাথে আগামী ১৯ জুনের মধ্যে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতেও নির্দেশ দিয়েছেন।
বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। আদালত সাকা চৌধুরীকে সেফ হোমে সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছেন। এসময় কেন্দ্রীয় কারাগারের একজন চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতেও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে প্রায় আধ ঘন্টা শুনানি গ্রহণ করেন আদালত।আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের সামনে হাজির করা হয়। আদালতের কার্যক্রম শুরুর পর প্রসিকিউশনের পক্ষে জেয়াদ আল মালুম বলেন, একাত্তরে সাকা চৌধুরীর মানবতা বিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। এসব বিষয়ে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে তিনদিন তদন্ত সংস্থার হেফাজতে নেয়ার আবেদন করেন তিনি।
ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের বেঞ্চে এই শুনানি চলছে। এর আগে তদন্ত সংস্থা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে গত ২৩ মার্চ আবেদন করে।
সকাল সোয়া ১১টার দিকে তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে পুরনো হাইকোর্ট ভবনে স্থাপিত ট্রাইবুনালে আনা হয়।
গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর সাকা চৌধুরীকে রাজধানীর বনানীর একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুষ্ঠু ও কার্যকর তদন্তের স্বার্থে ১৫ ডিসেম্বর তাকে গ্রেপ্তার রাখার নির্দেশনা চেয়ে তদন্ত সংস্থার পক্ষ থেকে আইনজীবীদের মাধ্যমে ট্রাইবুনালে একটি আবেদন করা হয়েছিল। পরে ১৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে এই বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে এবং তাকে ৩০ ডিসেম্বর ট্রাইবুনালে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিল। সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে ৭১-এ চট্টগ্রামের রাউজানে কুণ্ডেশ্বরী ঔষাধালয়ের মালিক নতুন চন্দ্র সিংহকে হত্যার অভিযোগ ছাড়াও গণহত্যায় মদদ দেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন