ঢাকা (বাংলাটাইমস টুয়েন্টিফোর ডেস্ক): কিউবার কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো চার দশকের বেশি সময় ধরে রাখা দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন। তিনি তার নিজ দলে নতুন মুখ দেখতে চান। ৮৪ বছর বয়সি কাস্ত্রো ১৯৬৫ সালে কিউবার কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠার সময় থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দলের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৬ সালে কাস্ট্রো নিজের শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে উভয় পদ থেকে সরে দাঁড়ান। দায়িত্ব হস্তান্তর করেন ভাই রাউল কাস্ট্রোর কাছে। তবে এবার বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে সংস্কারের সুর ওঠার পর কিউবার কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যেও সংস্কারের ডাক শোনা যায়।
মঙ্গলবার প্রকাশিত এক নিবন্ধে তিনি দলের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদেও থাকবেন না বলে নিশ্চিত করেন।
আর এর ফলে হাভানায় শনিবার থেকে শুরু হওয়া কমিউনিস্ট পার্টির চার দিনের কেন্দ্রীয় পরিষদের সম্মেলনে নতুন নেতৃত্ব মনোনয়ন করতে যাচ্ছে দলের সদস্যরা। ৮০ বছর বয়সি রাউল কাস্ট্রো দলটির প্রধান হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন বলেই মনে করা হচ্ছে। অবশ্য সম্মেলনের শুরুতেই রাউল কাস্ট্রো দলীয় প্রধানের পদের জন্য সর্বোচ্চ ১০ বছরের সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। দলটির ইতিহাসে এটিই ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রায় এক হাজার প্রতিনিধি যোগ দিচ্ছেন এই বৈঠকে।
উল্লেখ্য, এতোদিন ধরে প্রায় সবকিছুই রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত এবং পরিচালিত থাকলেও ধীরে ধীরে ব্যক্তি মালিকানাধীন উদ্যোগকে অনুমোদন দিচ্ছে কিউবা। গত মার্চ পর্যন্ত প্রায় এক কোটি বারো লাখ উদ্যোক্তাকে ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। বর্তমান সরকারের প্রত্যাশা ২০১৫ সাল নাগাদ আরো প্রায় ২০ লাখ মানুষ বেসরকারি খাতের সাথে যুক্ত হবে।
মঙ্গলবার প্রকাশিত এক নিবন্ধে তিনি দলের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদেও থাকবেন না বলে নিশ্চিত করেন।
আর এর ফলে হাভানায় শনিবার থেকে শুরু হওয়া কমিউনিস্ট পার্টির চার দিনের কেন্দ্রীয় পরিষদের সম্মেলনে নতুন নেতৃত্ব মনোনয়ন করতে যাচ্ছে দলের সদস্যরা। ৮০ বছর বয়সি রাউল কাস্ট্রো দলটির প্রধান হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন বলেই মনে করা হচ্ছে। অবশ্য সম্মেলনের শুরুতেই রাউল কাস্ট্রো দলীয় প্রধানের পদের জন্য সর্বোচ্চ ১০ বছরের সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। দলটির ইতিহাসে এটিই ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রায় এক হাজার প্রতিনিধি যোগ দিচ্ছেন এই বৈঠকে।
উল্লেখ্য, এতোদিন ধরে প্রায় সবকিছুই রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত এবং পরিচালিত থাকলেও ধীরে ধীরে ব্যক্তি মালিকানাধীন উদ্যোগকে অনুমোদন দিচ্ছে কিউবা। গত মার্চ পর্যন্ত প্রায় এক কোটি বারো লাখ উদ্যোক্তাকে ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। বর্তমান সরকারের প্রত্যাশা ২০১৫ সাল নাগাদ আরো প্রায় ২০ লাখ মানুষ বেসরকারি খাতের সাথে যুক্ত হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন